বাউফল প্রতিবেদক ॥ পটুয়াখালীর বাউফলে যুবলীগ নেতা রকিব উদ্দিন রুমন ও যুবলীগ কর্মী ইশাতের খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় বাউফল প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত ওই সংবাদ সম্মেলন লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন কেশবপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও কেশবপুর ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ এবং নিহত রুমনের বড় ভাই সালেহ উদ্দিন পিকু। এ সময় অন্যান্যর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নিহত যুবলীগ নেতা রুমনের মা ফাতিমা বেগম, মামলার বাদি ও বড় ভাই মফিজ উদ্দিন মিন্টু, ইউপি সদস্য জিয়া উদ্দিন সুজন, বোন জেবুন্নাহার অনি, কেশবপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) মনিরুল ইসলাম টিটুসহ কেশবপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।
লিখিত বক্তব্যে অধ্যক্ষ সালেহ উদ্দিন পিকুু বলেন, জোড়া খুন মামলর প্রধান আসামী ও কেশবপুর ইউনিয়ের চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন লাভলু উচ্চ আদালত থেকে জামিন নিয়ে বিভিন্ন মাধ্যমে বাদী এবং বাদীর আত্মীয় স্বজন ও স্বাক্ষীদের বিভিন্ন মামলায় জড়ানোসহ প্রন নাশের হুমকী দিচ্ছেন। উল্লেখ্য, গত ২ আগস্ট রোববার সন্ধ্যায় কেশবপুর বাজারে প্রতিপক্ষের হাতে যুবলীগ নেতা রুমন ও তার চাচাতো ভাই ইসাত খুন হন। এ ঘটনায় কেশবপুর ইউপির আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক (বহিস্কৃত) ও ইউপি চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন লাভলুকে প্রধান আসামী করে মোট ৫৯ জনের নাম উল্লেখ করে বাউফল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা করা হয়। পুলিশ এর মধ্যে ১২ জন আসামীকে গ্রেপ্তার করলেও বাকি আসামীরা পলাতক রয়েছেন।
Leave a Reply